রুদ্রাক্ষ
১। নিজেকে রক্ষা করতে বা শত্রুকে বশীকরণ করতে, দশ এবং উনিশ মুখী রুদ্রাক্ষের কোনও বিকল্প হয় না। ২। সন্তানের বিদ্যার উন্নতির জন্য চার, তেরো, বাইশ আর পনেরো বছর বয়সের পর পাঁচ, চোদ্দ, তেইশ মুখী রুদ্রাক্ষ বেশ ফলপ্রদ। এই সব রুদ্রাক্ষ ধারণ করলে মনমতো সন্তান লাভের সম্ভাবনাও থাকে প্রবল। ৩। ধন, যশ, জনপ্রিয়তা লাভের জন্য দুই, এগারো, বিশ মুখী রুদ্রাক্ষের তুলনা হয় না। ৪। অনেকেই লটারি, শেয়ার বাজার ইত্যাদিতে দিনের পর দিন অর্থব্যয় করে থাকেন। তারা যদি প্রাণবন্ত ছয়, পনেরো, চব্বিশ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করেন তাহলে সুফল পেতে পারেন। ৫। যারা বারবার বাধাগ্রস্ত হন, সময়কালে বুদ্ধি ভ্রম ঘটে থাকে তারা নয়, আঠারো, সাতাশ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করতে পারেন। ৬। প্রায়শই দেখা যায় অনেক মেয়ে শ্বশুর বাড়িতে গিয়ে ঠিক মানিয়ে নিতে পারেন না। বিশেষ করে শ্বাশুড়ি, ননদের সঙ্গে মনোমালিন্য ঘটে। তারা যদি সাত, ষোলো, পঁচিশ মুখী রুদ্রাক্ষ ধারণ করেন দেখবেন খুব শীঘ্রই সমস্ত মনোমালিন্য দূর হয়ে একটি সুখী সংসার গড়ে উঠছে। ৭। রাশিচক্র অনুযায়ী নির্দিষ্ট মুখী রুদ্রাক্ষে প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে শুভ দিনক্ষণে ধারণ ...